ঈদের নামাজ কয় রাকাত [ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা] দেখুন
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আরবি মাস 29 দিনে অথবা ৩০ দিনে হয়। রমজান মাসের 29 তারিখ চাঁদ দেখা গেলে রমজানের রোজা 30 দিন পূর্ণ করতে হবে।
চাঁদ দেখা না গেলেও পরেরদিন হবে শাওয়াল মাসের প্রথম দিন। আর এই দিনে পালিত হবে ঈদুল ফিতর। এছাড়া জিলহজ্ব মাসের 10 তারিখে উদযাপিত হয় ঈদুল আজহা।
ঈদের নামাজ দুই রাকাত নামাজ পড়তে হয়। নামাজের তাকবীর দিতে হয়। দুই রাকাত প্রথম রাকাতে তাকবীরে তাহরীমা সহ চার তাকবীর এবং ইমাম সাহেব তাকবীরে তাহরীমার মাধ্যমে নিয়ত বাধার পর সানা পড়ার পর তিনি তাকবীর দেবেন।
রমাদানুল মুবারকের পরে শাওয়ালের প্রথম তারিখ ফজরের পর ২ রাকাত ঈদ-উল-ফিতরের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। এ সালাত মুসাফির, অসুস্থ এবং নারীদের জন্য ওয়াজিব নয়।
তবে তারা উপযুক্ত পরিবেশে থাকলে এবং ঈদগাহে আসতে পারলে সাওয়াব পাবেঈদের নামাজ আদায়ের সময় হলো শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখ সূর্য উদয়ের পর থেকে সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়ার আগ পর্যন্ত।
তবে বৃষ্টি, আবহাওয়া বা দুর্যোগ পরিবেশ ইত্যাদি কারণে মসজিদেও যদি ঈদের সালাত আদায় করা না যায় তাহলে ২রা শাওয়াল ওজর বশত ফজর থেকে ঠিক দ্বিপ্রহরের আগ পর্যন্ত আদায় করতে পারবে।
তাহলে বন্ধুরা, এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিলাম। আশাকরি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনার অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন যে,
ঈদের নামাজ কয় তাকবীর দিয়ে পড়তে হয়। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা করবো। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম।
ঈদের নামাজ পড়া ওয়াজিব নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর নামাজ পরার নির্দেশ দিয়েছেন বরং তিনি নারী শিশু ও বৃদ্ধদের ঈদের নামাজ জামায়াতে পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
ঈদের নামাজ দু রাকাত, যাতে আযান ইকামত নেই। ঈদের নামাজের কিরাত প্রকাশ্যে পড়তে হয়। ঈদের নামাজ আদায় পদ্ধতি হলো নিম্নরূপ। প্রথম রাকাতে তাকবীরে তাহরিমা,
ছানা পাঠ, আউযুবিল্লাহ পাঠ ও কিরাত পড়ার পর তিন তাকবীর দেবে। আপনার অনেকে জানতে চান ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়লে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারবেন। ঈদের নামাজ সালাতুল ঈদ বা সালাতুল ঈদাইন নামেও পরিচিত। মুসলিমরা তাদের ধর্মীয় উৎসবের দিন নামাজ আদায় করে থাকে।
ঈদ-উল-ফিতর হিজরি সনের দশমীর শাওয়াল মাসের প্রথম দিনে উদযাপন করা হয়। ঈদুল আযহা তীর্থযাত্রার প্রধান এবং আরাফাতের দিনের পরবর্তী দিন হিজরি সনের দ্বাদশ মাস জিলহজ মাসে দশদিনে উদযাপন করা হয়।
তাহলে বন্ধুরা, এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিতে পেরেছি। আর যদি কোনো তথ্য পেতে চান ওয়েবসাইট ভিজিট করে জেনে নেয়ার অনুরোধ রইল।