Uncategorized

খতিয়ান অনুসন্ধান [Eporcha gov BD খতিয়ান অনুসন্ধান]

অনেকেই আছেন যারা জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে গিয়ে নানান দুর্ভোগে পড়েন এবং অনেকেরই এই খতিয়ান সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নেই। তাই আজকের এই পোস্টটি আপনাদের কথা মাথায় রেখে খতিয়ান সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে।

এখানে যে সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো হলো- খতিয়ান অনুসন্ধান, অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধানের নিয়ম এবং খতিয়ানের বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয়। মূলত ক্ষতিয়ান অনুসন্ধান একটি টেকনিক।

যা ফলো করে খতিয়ান বা জায়গা জমির স্বত্ব জোগাড় করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে এই খতিয়ান অনুসন্ধানের দুটি পথ রয়েছে। এর একটি হল অনলাইনের মাধ্যমে এবং অপরটি হল অফলাইনের মাধ্যমে।

যদিও বর্তমানে সবাই অনলাইন খতিয়ান অনুসন্ধান পছন্দ করে থাকেন, মূলত বাংলাদেশের চার ধরনের খতিয়ান রয়েছে১) সি,এস খতিয়ান ২) এস, এ খতিয়ান ৩) আর,এস খতিয়ান ৪) বি, এস খতিয়ান বা সিটি জরিপ।

রাষ্ট্রীয় অর্জন বিধিমালার ১৮ নম্বর বিধিটি যদি একটু চেক করা যায়, তবে খতিয়ান অনুসন্ধান করতে খতিয়ানে থাকা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি সম্পর্কে জানা যাবে। খতিয়ান অনুসন্ধানের বিস্তারিত কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো-

পিতার নাম, প্রজার সম্পূর্ণ ঠিকানা, দখলদারের অন্তর্ভুক্ত শ্রেণীর নাম, দখলদার কর্তৃক অধিকৃত জমির অবস্থান, দখলদার কর্তৃক অধিকৃত জমির শ্রেণী, তাছাড়াও দখলদার কর্তৃক অধিকৃত জমির পরিমাণ, দখলদার অধিকৃত জমির সীমানা ইত্যাদি।

কয়েক বছর আগে জমির খতিয়ান সন্ধান করতে গিয়ে ভুগতে হতো প্রচন্ড দুর্ভোগ। তবে বর্তমানে সবকিছু ডিজিটালাইজ হওয়ায় সরকার জমির খতিয়ান অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে ডিজিটাল টেকনিক ব্যবহার করার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

২০১৯ সালের পর থেকে বাংলাদেশের যে কোন সাধারণ নাগরিক মাত্র ৫ মিনিটে ঘরে বসে খতিয়ান অনুসন্ধান করে নিতে পারে। কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করবেন তা সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো-

অনলাইনে সাহায্যে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে হলে নাগরিক কর্নার ব্যবহার করতে হবে। শুরুতে অনলাইনের খতিয়ান সম্পর্কিত ওয়েবসাইট eporcha.Com যেতে হবে। নির্দিষ্ট খতিয়ান দেখার উদ্দেশ্যে নির্ধারিত বিভাগ,

জেলা, উপজেলা ও মৌজা বাছাই করে নিতে হবে। পরবর্তী পেজ ওপেন হলে সেখানে খতিয়ান নম্বর বা দাগ নম্বর দিন। এসব তথ্য না থাকলে মালিকানার নাম বা পিতা বা স্বামীর নাম দিয়ে খতিয়ান খুঁজতে হবে।

See: খতিয়ান অনুসন্ধান

এবার সংখ্যার সম্পর্কিত ক্যাপচা এলে তা সলভ করে নিন। সবশেষে খেজুর অপশনে ক্লিক করুন এবং পেয়ে যা নির্দিষ্ট ভূমির স্বত্ব। বি এস জোড়ি ফুল মূলত বাংলাদেশের সার্ভের সংক্ষিপ্ত রূপ।

১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন অনুযায়ী এই জরিপ কার্য পরিচালিত হয়। ১৯৯৮ সাল হতে বর্তমানে চলমান জরিপকে বিএস খতিয়ান বা সিটি বলা হয়।

জমি সংক্রান্ত যেকোনো প্রয়োজনের মুহূর্তে আমাদের বেস খতিয়ানের নম্বর প্রয়োজন হয়। তার জন্য অনেকে অফিসে ছুটাছুটি করেন এবং কাগজপত্র ঘাটাঘাটি করেন।

বর্তমানে অনলাইনে এর মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে আপনার বিএস খতিয়ান দেখে নিতে পারবেন। এতে আপনার জন্য অনেক সময় বেঁচে যাবে এবং কোন ঝামেলা ছাড়াই অনলাইন এর মাধ্যমে বিএস খতিয়ান নম্বর দেখে নিতে পারবে। 

Check Live Result

Check Live Result is a popular website related to education in Bangladesh. From this website, you can find all the updated information about education. Our website publishes exam result, routine, admission notification and result. We also provide all updated information regarding school, college and university admission.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button